WEDNESDAY, JUNE 12, 2013
EDITORIAL
Enforcement
of electoral laws
নির্বাচন
আইনের কার্যকারিতা
EC
should brook no infringement
ইসির
আইন প্রশ্রয় দেয়া উচিৎ নয়।
With
only three more days to go, excitement is running high in all the four
city corporation areas over the upcoming polls.
আর
মাত্র চারদিন বাকি, আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে চারটি সিটি কর্পোরেশনে উত্তেজনা বিরাজ
করছে।
That
is only expected and befitting as well.
ইহা
প্রত্যাশিত এবং উপযুক্তও বটে।
But
alongside the heart-warming news are also coming not-so-pleasant reports on
transgression of electoral codes of conducts by the candidates.
কিন্তু
ইহার পাশাপামি প্রার্থীদের আইন লঙ্ঘন সম্পর্কে উদ্বেগজনক অপ্রত্যাশিত সংবাদও আসছে
Well-wishers and mentors of the mayoral candidates including some upazila chairmen and MPs are reported to have been canvassing for the hopefuls using government vehicles in not a few instances.
মেয়রপ্রার্থীদের
শুভাকাঙখী উপজেলা চেয়ারম্যান এবং এমপিগণ সরকারী গাড়ি ব্যবহার করে তাদের পছন্দের
প্রার্থীদের জন্য প্রচারনা চালানোর খবর প্রকাশিত হয়েছে।
They are also alleged to have been using government bungalows and circuit houses for the purpose.
এ
ক্ষেত্রে সরকারি বাঙলো এবং সার্কিটহাউজ ব্যবহারের অভিযোগও পাওয়াগেছে।
This is something for the election commission officials of the respective constituencies to take serious note of and act on.
এ
বিষয়ে নজর দেয়া এবং যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া উক্ত আসনসমূহের নির্বাচনী কর্মকর্তার
দায়িত্ব।
Earlier, in this column, we advised EC officials to show zero tolerance towards mayoral candidates found flouting electoral rules through advertising themselves in showy posters and billboards in all the city corporations.
ইতোমধ্যে
আমরা এই কলামেই ইসিকে পরামর্শ দিয়েছিলাম যে, নির্বাচনী এলাকায় বড় বড় বিলবোর্ড এবং
পোষ্টার টাঙিয়ে যে সকল প্রার্থী নির্বাচনী নীতিমালা ভঙ্গ করছে তাদের প্রতি ন্যূনতম
সহনশীলতা প্রর্দশন না করা।
Now as partisan mentors of the mayoral candidates appear to have joined the fray, the challenges are also high before the EC to see that electoral codes of conduct are strictly observed by the candidates.
এখন
যেহেতু প্রার্থীদের শুভাকাঙ্খিগণ প্রতিদ্বন্দিতায় মাঠে নেমেছে সেহেতু নির্বাচনী
বিধিমালা ঠিকভাবে মেনেচলা হচ্ছে কিনা তা দেখভাল করাটাও ইসির জন্য একটি বড়
চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে।
The success of EC in holding the city corporation elections in a free, fair, peaceful and credible manner will go to prove its efficacy in meeting the still bigger challenge before it—holding of the upcoming general election.
এই
নির্বাচন নিরপেক্ষ, অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হওয়ার দ্বারাই প্রমানিত হবে যে আগামী
সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও সুস্ঠু করার চ্যালেঞ্জ তারা কতখানি নিতে পারবে।
Hopefully, the EC will prove equal to its task.
আশাকরি যে ইসি তাদের যথাযথযোগ্যতার প্রমান রাখবে।