প্রধানমন্ত্রীকেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে
The Prime minister has
to take the right decision.
সংলাপ নিয়ে আর ধোঁয়াশা নয়
No more confusion over
dialogue
| তারিখ: ১১-০৬-২০১৩
নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা কখনো উজ্জ্বল, কখনো নিষপ্রভ।
Dialogue on the system of interim government
during election is sometimes brighter and sometimes deem.
এর পক্ষে-বিপক্ষে যে বিভাজনরেখা তৈরি হয়েছে, তার কোন পাশে সরকারের অবস্থান, তা স্পষ্ট হওয়া দরকার।
There are so many disagreement over it and the
government should clear their position.
গত শনিবার প্রধানমন্ত্রী বিএনপির ওপর দায় চাপিয়ে বলেছেন, সংসদে তাদের আনা মুলতবি প্রস্তাব প্রত্যাহার করে বিএনপি বুঝিয়ে দিয়েছে যে ওরা আলোচনা চায় না।
laying the blame upon opposition party, the prime
minister claimed on last Saturday that withdrawing their postponed proposal
the opposition proved they really don’t want dialogue.
এ কারণে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে বলে তিনি আবারও জোরেশোরে ঘোষণা করলেন।
Again she declared with enthusiasm that election
will held according to constitution.
কিন্তু একই দিনে অন্য এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী বিরোধী দলকে আবারও নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে সরকারি দল কোনো প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করবে না।
But on the same day general secretary of Awami League and
LGRD cooperative minister Saiyad Ashraful Islam invited the opposition party on
dialogue on electoral system and added that ruling party will not oppose them
because of majority in the parliament.
দেশবাসী চায়, আগামী নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হোক।
People of the country want participation of all
party in the election.
জাতিসংঘ থেকে শুরু করে ইউরোপ-আমেরিকাও এটা চায়।
The UN to Europe-America, everybody wants this.
এখন প্রধানমন্ত্রীকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তিনি কোন দিকে থাকবেন।
Now the prime minister has to decide what she
will do.
বিএনপি কী চায় বা চায় না, তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রধানমন্ত্রী কী চান।
The prime ministers decision is more important
than what BNP wants.
অন্যদিকে, জাতীয় সংসদের স্পিকার বলেছেন, মুলতবি প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নিলেও বিএনপির প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে।
On the other hand speaker of the house said, yet
there is possibility of discussion
though BNP has withdrawn their postponed proposal.
তিনি বিএনপিকে কার্যত আলোচনায় ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
She invited BNP to return to discussion.
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত অবস্থানের সঙ্গে স্পিকারের অবস্থানেরও পার্থক্য দেখা যাচ্ছে।
Here we find difference between the position of
prime minister and the speaker.
এই অসংগতিও দূর হওয়া দরকার।
This dissimilarity should be removed.
রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর করার জন্য আলোচনার বিকল্প নেই।
রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর করার জন্য আলোচনার বিকল্প নেই।
There is no alternative of dialogue to dispel
political instability.
যদিও সামনে চারটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন, এরপর পবিত্র রমজান মাস, তারপর যদি ঢাকায় দুটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন হয়, তাহলে হয়তো আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সরকারি ও বিরোধী দল ব্যস্ত থাকবে।
Though four city corporation elections are
waiting, then Ramadan, and then if the city corporation elections of Dhaka
takes place, both the government and opposition will remain busy.
কিন্তু এরপর কী হবে?
But what will happen after that?
বিএনপি সংসদে সংলাপের বিষয়ে তাদের মুলতবি প্রস্তাব ফিরিয়ে নিলেও শনিবার দলের স্থায়ী কমিটির সভায় নির্দলীয় সরকারের দাবিতে নতুন করে আন্দোলনের কর্মসূচি চূড়ান্ত করেনি; বরং সরকার নির্বাচনের সময় সংসদ ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে বিএনপি স্বাগত জানাবে বলে সতর্ক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
বিএনপি সংসদে সংলাপের বিষয়ে তাদের মুলতবি প্রস্তাব ফিরিয়ে নিলেও শনিবার দলের স্থায়ী কমিটির সভায় নির্দলীয় সরকারের দাবিতে নতুন করে আন্দোলনের কর্মসূচি চূড়ান্ত করেনি; বরং সরকার নির্বাচনের সময় সংসদ ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে বিএনপি স্বাগত জানাবে বলে সতর্ক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
তাদের এই সতর্ক প্রতিক্রিয়াকে সরকারের উচিত ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখা।
অনিশ্চিত রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহে বিএনপির এ মনোভাব নিশ্চিতভাবেই একধাপ অগ্রগতি।
জাতীয় নির্বাচনের আগে সংসদ ভেঙে দেওয়ার কথা শেখ হাসিনা বাজেট পেশের দিন সংসদীয় দলের বৈঠকে বলেছেন, এমন খবর পত্রিকায় বেরিয়েছে।
স্পিকার, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ও প্রধান বিরোধী দল বিএনপির বিভিন্ন কথা ও মন্তব্যের ছিন্ন টুকরোগুলো একত্র করে নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার অভিন্ন সিদ্ধান্তে আসা যায় কি না, সেটাই এখন উভয় পক্ষের প্রধান বিবেচ্য বিষয় হওয়া উচিত।
প্রধানমন্ত্রী সম্ভাবনাকে প্রাধান্য দিলে কাজটি সহজ হয়ে যাবে।
:: বৃহ্ত্তর যশোর জেলায় কত সালে কি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ::
১৫৭৭ খৃষ্টাব্দে ‘যশোর রাজ্য’ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৭৮১ খৃষ্টাব্দে ইংরেজ শাষনামলে বাংলার প্রথম ঘোষিত জেলা এই যশোর। এ জেলার পরিধি ছিলো এক সময় বৃহত্তর যশোর, বৃহত্তর খুলনা, রাজবাড়ী, বনগাঁ।
১৮৩৮ খৃষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘যশোর জিলা স্কুল’ যা বাংলাদেশের ২য় প্রাচীন স্কুল।
১৮৪২ সালে যশোর শহরে ‘জেলা কাউন্সিল’ নামে একটি হাসপাতাল স্থাপিত হয়।
১৮৪৩ সালে একটি গীর্জা প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৫৪ খৃষ্টাব্দে ‘যশোর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরী’ প্রতিষ্ঠিত হয় যা এদেশের সবচেয়ে প্রাচীন পাবলিক লাইব্রেরী।
১৮৬৪ সালের ১লা আগস্ট গঠিত হয় ‘যশোর পৌরসভা’। কোলকাতা
১৮৬৮ সালে ঝিকরগাছা হতে শিশির কুমার ঘোষ ‘অমৃতবাজার’ পত্রিকা প্রকাশ করেন যা ছিল কলকাতার জনপ্রিয় ইংরেজি পত্রিকা।
১৮৭৫ সালে যশোর ‘কেন্দ্রীয় কারাগার’ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৯০ সালে যশোর শহর মুরলী হতে স্থানান্তর করে বর্তমান স্থানে নিয়ে আসা হয়।
১৯০১ সালে ‘যশোর সদর হাসপাতাল’ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯০৯ সালে ‘যশোর টাউন হল’ নির্মিত হয়। সাংস্কৃতিক বিকাশের লক্ষ্যে একই সময়ে ‘টাউন ক্লাব’ ও ‘আর্য থিয়েটর’ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৫০ সালে যশোরে বিদুৎ ব্যবস্থা চালু হয়।
১৯৬৩ সালে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড স্থাপিত হয়।
১৫৭৭ খৃষ্টাব্দে ‘যশোর রাজ্য’ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৭৮১ খৃষ্টাব্দে ইংরেজ শাষনামলে বাংলার প্রথম ঘোষিত জেলা এই যশোর। এ জেলার পরিধি ছিলো এক সময় বৃহত্তর যশোর, বৃহত্তর খুলনা, রাজবাড়ী, বনগাঁ।
১৮৩৮ খৃষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘যশোর জিলা স্কুল’ যা বাংলাদেশের ২য় প্রাচীন স্কুল।
১৮৪২ সালে যশোর শহরে ‘জেলা কাউন্সিল’ নামে একটি হাসপাতাল স্থাপিত হয়।
১৮৪৩ সালে একটি গীর্জা প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৫৪ খৃষ্টাব্দে ‘যশোর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরী’ প্রতিষ্ঠিত হয় যা এদেশের সবচেয়ে প্রাচীন পাবলিক লাইব্রেরী।
১৮৬৪ সালের ১লা আগস্ট গঠিত হয় ‘যশোর পৌরসভা’। কোলকাতা
১৮৬৮ সালে ঝিকরগাছা হতে শিশির কুমার ঘোষ ‘অমৃতবাজার’ পত্রিকা প্রকাশ করেন যা ছিল কলকাতার জনপ্রিয় ইংরেজি পত্রিকা।
১৮৭৫ সালে যশোর ‘কেন্দ্রীয় কারাগার’ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৯০ সালে যশোর শহর মুরলী হতে স্থানান্তর করে বর্তমান স্থানে নিয়ে আসা হয়।
১৯০১ সালে ‘যশোর সদর হাসপাতাল’ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯০৯ সালে ‘যশোর টাউন হল’ নির্মিত হয়। সাংস্কৃতিক বিকাশের লক্ষ্যে একই সময়ে ‘টাউন ক্লাব’ ও ‘আর্য থিয়েটর’ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৫০ সালে যশোরে বিদুৎ ব্যবস্থা চালু হয়।
১৯৬৩ সালে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড স্থাপিত হয়।