10.The Daily Star Editorial-10-06-2013

MONDAY, JUNE 10, 2013
EDITORIAL
Legalising black money
কালোটাকাকে বৈধ করা
A futile exercise
একটি ব্যর্থ চেষ্টা
DESPITE having made public statements about the futility of providing facility to whiten black money, the finance minister has allowed it to happen once again in the current budget.
কালোটাকাকে সাদা করার প্রচেষ্টাকে জনসম্মুখে ব্যর্থ ঘোষণা করার পরেও চলতি অর্থ বছরের বাজেটে অর্থমন্ত্রী আবারও এটার অনুমোদন দিয়েছেন।
Interesting to note that what had been admitted to be an “immoral practice” has been allowed in every national budget since 2009.
মজার বিষয় এই যে, ‘অনৈতিক কাজ’ বলে ঘোষণা দেওয়ার পরেও 2009 সাল থেকে প্রতিটি জাতীয় বাজেটেই এই প্রকৃয়ার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
The fact remains that holders of black money have always shied away from this special privilege except during the two-year interim caretaker government.
কিন্তু প্রকৃত বাস্তবতা এইযে, অন্তর্বতীকালিন তত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছর বাদে, কালোটাকার মালিকেরা সব সময়ই এই প্রকৃয়া থেকে দুরে থেকেছে।
The facts speak for themselves: since independence 42 years ago, a mere Tk 13, 515 crore. have been “whitened” and the earnings for the national exchequer has been a paltry Tk 1, 407.21crore.
ইতিহাস এই যে, স্বাধীনতার পর থেকে গত 42 বছরে শ্রেফ 13, 515 কোটি টাকা সাদা করা হয়েছে যা থেকে সরকারের রাজস্ব বিভাগের আয় ছিলো মাত্র (সামান্য) 1,407.21 কোটি টাকা.
So where does that leave us? When immorality takes precedence over principles and ill-gotten monies are allowed to be streamlined into mainstream economy, why should people be encouraged to pay taxes in the first place?
তাহলে এটা আমাদেরকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে? যদি অনৈতিকতা নিয়মকানুনের উপর স্থান পায়, বিনিয়োগ করার নামে যদি অনৈতিক ভাবে উপার্জিত অর্থ বৈধ করা যায়, তাহলে জনগন কেন জায়গামত কর দিতে যাবে?
On the one hand this year’s budget is placing huge importance on revenue collection from taxation, and on the other, it is allowing legalisation of “black” money.
একদিকে এই বছরের বাজেট কর থেকে রাজস্ব আদায়ের উপর প্রচুর গুরুত্ব দিচ্ছে এবং অন্যদিকে এই বাজেট কালোটাকাকে আইনি বৈধতা দিচ্ছে।
This double standard can never be an acceptable practice.
এই দ্বিমূখী নীতি কখনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
Allowing “black” money to be invested in apartment and land purchase will only fuel prices of land that is already over-inflated, which cannot be a good thing.
ফ্ল্যাট এবং জমি কেনার ক্ষেত্রে কালোটাকা ব্যবহারের সুযোগ দিলে তা কেবল ফ্ল্যাট-জমির দামই বাড়াবে যা ইতোমধ্যে স্ফিত এবং তা কখনোই ভালো কাজ হতে পারে না।
In the final analysis, allowing for such provision to remain only encourages the belief that it is an acceptable risk to make money illegally since policymakers will allow for its legalisation sooner or later.

সর্বশেষে বলা যায়, এমন সুযোগ রাখাটা মানুষকে অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনে উৎসাহিত করবে যেহেতেু তারা জানে যে আজ হোক আর কাল আইন প্রণেতারা তাদের টাকা বৈধ করার সুযোগ দেবে।